ন্যাচারাল ব্রাইটনেস

 

ন্যাচারাল ব্রাইটনেস পেতে আমাদের করণীয়ঃ

ন্যাচারাল ব্রাইটনেস পেতে কিছু পরামর্শ নিম্নে দেওয়া হলোঃ

১. প্রাকৃতিক আলোকে সময় ব্যয় করুনঃ সকালে বা সূর্যাস্তের সময় প্রাকৃতিক আলোতে সময় ব্যয় করুন। নির্দিষ্ট সময়ে পরিবেশ থেকে সময় কাটানোর পরামর্শ দেয়া হয়েছে, যেমন সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের সময়। প্রাকৃতিক আলো নিয়ে বাইরে বেড়া হাঁটু বা বায়ুযান করার চেষ্টা করুন।

২. উপযুক্ত পোশাক পরিধান করুনঃ উপযুক্ত পোশাক পরিধান করে আপনি ন্যাচারাল ব্রাইটনেস অনুভব করতে পারেন। হালকা রঙের ও পরিবেশের সাথে মিল খাওয়া পোশাক পরিধান করার চেষ্টা করুন। পরিবেশের সাথে মিল খাওয়া পোশাক নির্বাচন করলে আপনি ন্যাচারাল ব্রাইটনেসে আরাম পাবেন।

৩. প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটানোর চেষ্টা করুনঃ অধিক সময় প্রাকৃতিক পরিবেশে কাটানোর চেষ্টা করুন। পার্কে বা গ্রীন স্পেসে সময় কাটানো, পানির সংস্পর্শে যাওয়া, বৃক্ষসমূহের নিকট হতে সাস্থ্যকর বাতাস শ্বাসন করা ইত্যাদি ন্যাচারাল ব্রাইটনেস বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।

নিচে আরও কিছু পরামর্শ দেওয়া হলো ন্যাচারাল ব্রাইটনেস পেতেঃ

১. প্রাকৃতিক আলো উপভোগ করুনঃ সকালে প্রাকৃতিক আলোতে সময় কাটানো বা সূর্যাস্তের সময় বের হওয়ার চেষ্টা করুন। প্রাকৃতিক আলো আপনার মন ও শরীরে শক্তি এবং প্রশান্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে।

২. সম্পূর্ণ পরিবেশে বের হোনঃ সময় পাওয়ার সুযোগ পেলে কোন প্রাকৃতিক পরিবেশে বের হয়ে যান। পার্ক, বন, নদী বা সমুদ্রের কিনারা গিয়ে কিছু সময় পাস করা উচিত। প্রাকৃতিক পরিবেশে থাকার মাধ্যমে আপনি শান্তি এবং সুস্থতার সম্ভাবনা বাড়াতে পারেন।

৩. উচ্চ রক্তচাপ এলাকা হেলথ স্পট উদ্যানে বা বৃক্ষরোপণ অঞ্চলে গিয়ে সময় কাটানোঃ গ্রীন স্পেসে থাকা মানুষের রক্তচাপ কমে আসে এবং মন শান্ত হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের ব্যক্তিদের জন্য হেলথ স্পট উদ্যান সমূহ একটি ভাল বিকল্প হতে পারে।

৪. প্রাকৃতিক আলো উপভোগ করুনঃ সকালে সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের সময় প্রাকৃতিক আলোতে সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। প্রাকৃতিক আলো আপনার মন ও শরীরে শক্তি এবং প্রশান্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে।

৫. পরিবেশে সময় কাটানোর জন্য বাইরে যানঃ প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটানোর চেষ্টা করুন। পার্ক, বন, নদী বা সমুদ্রের কিনারা গিয়ে কিছু সময় পাস করা উচিত। নির্দিষ্ট সময়ে বাইরে থাকার পরামর্শ দেয়া হয়, যেমন সূর্যোদয় বা সূর্যাস্ত সময়।

৬. স্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকুনঃ পরিবেশের সাথে মিল খাওয়া পোশাক পরিধান করুন। হালকা রঙের এবং পরিবেশের সাথে মিল খাওয়া পোশাক নির্বাচন করলে আপনি ন্যাচারাল ব্রাইটনেসে আরাম পাবেন। স্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকার মাধ্যমে আপনি সুস্থ এবং প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব উত্পন্ন করতে পারেন।

৭.পরিবেশে বেশি সময় কাটানোর জন্য প্রাথমিকতা দিনঃ আপনার দৈনন্দিন সময়কে পরিবেশে সময় কাটানোর জন্য প্রাথমিকতা দিন।

 

ব্রাইটনেস পেতে আরও কিছু প্রাকৃতিক পদার্থ বা পদ্ধতিঃ 

অতিরিক্ত প্রাকৃতিক পদার্থ বা পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি ন্যাচারাল ব্রাইটনেস পেতে পারেন। নিম্নলিখিত কিছু পদার্থ বা পদ্ধতি আপনাকে সহায়তা করতে পারেঃ

১. নিঃশ্বাস ও যোগাযোগের প্রাকৃতিক পদ্ধতিঃ সকালের পরিকল্পনা হিসাবে নিঃশ্বাস প্রাণায়াম করা উচিত। নিঃশ্বাস প্রাণায়াম করলে আপনি শ্বাসকণ্ঠ সুস্থ এবং প্রাকৃতিক পদার্থের সাথে মিল খায়ে ন্যাচারাল ব্রাইটনেস অনুভব করতে পারেন।

২. প্রাকৃতিক খাদ্যঃ আপনার খাদ্যে প্রাকৃতিক উৎসব সবজি, ফল এবং সন্তুষ্টিপ্রদ খাদ্য অন্তর্ভুক্ত করুন। প্রাকৃতিক খাদ্য আপনার শরীরকে পুষ্টি এবং প্রশান্তি প্রদান করতে সাহায্য করে এবং ন্যাচারাল ব্রাইটনেস বৃদ্ধি করতে পারে।

৩. বিশ্রাম ও নিদ্রাঃ প্রাকৃতিক বিশ্রাম এবং নিদ্রা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন যথাযথ পরিমাণে বিশ্রাম নিন এবং নিদ্রা পান। স্বাভাবিক নিদ্রা পরিমাণ বজায় রাখলে আপনার মন ও শরীর স্বাস্থ্যকর হয়ে ন্যাচারাল ব্রাইটনেস অনুভব করতে পারেন।

৪. ফিজিক্যাল এক্সারসাইজঃ নিয়মিত শারীরিক আক্রমণ এবং ব্যায়াম করা আপনার শরীরেন্যাচারাল ব্রাইটনেস অর্জনের জন্য আরও কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছেঃ

৫. সূর্যের আলোঃ প্রাকৃতিক সূর্যের আলো সোনালী রঙের হালকা দেয়ার জন্য সহায়তা করে। সূর্যের আলোতে বেশি সময় কাটাতে চেষ্টা করুন এবং সোনালী রঙের নিকটবর্তী প্রাকৃতিক উপস্থিতি অনুভব করুন।

৬. প্রাকৃতিক পরিবেশঃ প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটানো এবং প্রাকৃতিক উপস্থিতির সাথে যোগাযোগ করা শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি সহায়তা করতে পারে। পার্কে বা বনে হেঁটে যান, নদীর কীনারে বসে থাকুন, বা প্রাকৃতিক সমুদ্রসৈকতে ঘুরে বেড়ান।

৭. মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যঃ মেডিটেশন এবং মানসিক প্রশান্তির প্রাকৃতিক পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি ন্যাচারাল ব্রাইটনেস পেতে পারেন। নিয়মিতভাবে মেডিটেশন করুন এবং আপনার মনকে শান্ত ও প্রাকৃতিক অনুভব করতে দিন।

৮. পানির পরিমাণঃ যথাযথ পরিমাণে পানি পান করা ন্যাচারাল ব্রাইটনেসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন যথাযথ পরিমাণে পানি পান করুন।

 
ন্যাচারাল ব্রাইটনেস বৃদ্ধির জন্য ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ-

ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ ন্যাচারাল ব্রাইটনেস বৃদ্ধি করতে পারে এবং আপনাকে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি দিতে সাহায্য করতে পারে। নিম্নলিখিত কিছু ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ আপনার ন্যাচারাল ব্রাইটনেস বৃদ্ধি করতে সহায়তা করতে পারেঃ

১. হেঁটে যাওয়াঃ প্রাকৃতিক সমাপ্ত থেকে স্বাভাবিক হেঁটে যাওয়া একটি প্রাকৃতিক ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ। দৈনন্দিন জীবনে বেশি হেঁটে যাওয়া এবং পর্যটনের সময় পেশাদার উপকরণ ব্যবহার না করে পথে হেঁটে যান।

২. জগিং বা রানিংঃ জগিং বা রানিং শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং মানসিক তন্দ্রা দূর করতে সাহায্য করে। প্রাকৃতিক পথে জগিং করার চেষ্টা করুন যখন সম্ভব এবং সুন্দর পরিবেশে রানিং করার চেষ্টা করুন।

৩. যোগা বা প্রাণায়ামঃ যোগা এবং প্রাণায়াম মেডিটেশনের একটি রূপ হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে, যা মানসিক শান্তি প্রদান করে এবং ন্যাচারাল ব্রাইটনেস বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। নিয়মিতভাবে যোগা অথবা প্রাণায়ামের অনুশীলন করুন।

৪. যোগাসানঃ যোগাসান শারীরিক ও মানসিকস্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। নিয়মিতভাবে যোগাসান পরিবেশন করতে পারেন যেমন তাড়াতাড়ি, ভুজঙ্গাসান, ত্রিকোণাসান, বাদ্ধকোণাসান, হাতের সহায়তা সহ অন্যান্য যোগাসান।

৫. নৌকা চালানোঃ নৌকা চালানো নিখুঁত জোর প্রয়োজন করে এবং শারীরিক সমন্বয় ও শক্তি বৃদ্ধি করে। যদি আপনার কাছে নদী, সাগর, হ্রদ বা অন্য কোনও জলাভিষ্ট অঞ্চল থাকে, তবে এই বৃত্তিতে নৌকা চালানো চেষ্টা করতে পারেন।

এছাড়াও, প্রাকৃতিক পরিবেশে বিভিন্ন কার্যকলাপ যেমন পানির মধ্যে স্নান করা, পানির সঙ্গে খেলা করা, বৃক্ষের সাথে সম্পর্ক স্থাপন এবং পিকনিকে অংশ নিতে পারেন। সবসময় মনে রাখবেন যে, প্রাকৃতিক পরিবেশে সময় কাটানো এবং ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ করানো আপনার ন্যাচারাল ব্রাইটনেস বৃদ্ধি করবে এবং শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি নিশ্চিত করবে।

 
ন্যাচারাল ব্রাইটনেস পেতে বিউটি প্রোডাক্টের ভূমিকাঃ

যদি আপনি ন্যাচারাল ব্রাইটনেস পেতে চান এবং বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে চান, তবে নিম্নলিখিত কিছু পণ্য আপনার কাছে সহায়তা করতে পারেঃ

১. একটি গুড কোয়ালিটি ফেস ক্লিনসারঃ একটি মাইল্ড ফেস ক্লিনসার ব্যবহার করলে আপনি আপনার ত্বকের মালিশ করতে পারেন এবং ভিটামিন সি এর মতো স্কিনকে উজ্জ্বল করতে পারেন।

২. একটি এক্সফোলিয়েটরঃ একটি মাইল্ড এক্সফোলিয়েটর ব্যবহার করে আপনি মৃদু ত্বক কোষসমূহ স্ক্রাব করতে পারেন এবং ব্রাইটনেস উজ্জ্বল করতে পারেন।

৩. লাইটওয়েট মোইস্চারাইজারঃ একটি লাইটওয়েট মোইস্চারাইজার ব্যবহার করলে আপনি আপনার ত্বকের উপর প্রাকৃতিক প্রকাশ দেয় এবং নেচারাল ব্রাইটনেস প্রয়োজনীয় তরলতা সরবরাহ করতে পারেন।

৪. সানস্ক্রিন লোশনঃ সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করলে আপনি আপনার ত্বক প্রদীপ্ত করতে পারেন এবং সূর্যের ক্রমবর্ধমান ক্ষতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করতে পারেন।

৫.এলোভেরা জেলঃ এলোভেরা জেল ব্যবহার করলে আপনি আপনার ত্বকের জন্য বেস্ট প্রোডাক্ট নির্বাচন করবেন।একটি এলোভেরা জেল সমস্ত শরীরে ব্যবহার করা যায় এতে আপনার ত্বক সুন্দর ও মসৃন থাকে দিনের ও রাতের বেশিরভাগ সময়।

Shop At Savers Hall

সেভারস হল হলো একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি সরাসরি যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা,কোরিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, পোল্যান্ড ইত্যাদি দেশ থেকে আমদানি করা সমস্ত প্রয়োজনীয় পণ্য আপনার দোরগোড়ায় খুঁজে পেতে পারেন।

Useful Links

Office Address

Our Map Location

Copyright©2023. Savers Hall. All Rights Reserved.