আনুসাংগিক

চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় টিপসঃ

চুল হলো মানুষের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং তার স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য কিছু টিপস নিম্নলিখিতঃ
নিয়মিত চুল ধোয়ার সময় মানে, নয়তো চুল স্টাইল করার জন্য ঘরের পশম ব্রাশ ব্যবহার করবেন। এটি চুলের নিচে সঞ্চালিত তরলতা এবং গ্রিজকে সরিয়ে তুলবে।

চুলের জন্য উপযুক্ত শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার নির্দিষ্ট ধরনের চুলের জন্য বিভিন্ন উপকারিতা দিতে পারে।

 তাই আপনার চুলের ধরন এবং জরুরি প্রয়োজনীয়তা অনুযাযথাযথ শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার বেছে নেবেন।
চুলের জন্য স্থানীয় বিশেষজ্ঞ চিকিতসকে দেখানো একটি ভাল পদক্ষেপ হতে পারে। একজন কসমেটিক সার্জন বা চুলের বিশেষজ্ঞ আপনার চুলের জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা সরবরাহ করতে পারে।
এই উপকারী টিপসগুলি অনুসরণ করে আপনি চুলের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে পারবেন।

শীতে ত্বকের যত্ন

শীতে ত্বক অত্যন্ত সুস্থ এবং সুন্দর রক্ষণাবেক্ষণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে শীতে ত্বকের যত্ন করার জন্য কিছু পরামর্শ নিম্নলিখিতঃ নিয়মিত হাইড্রেশন রাখুন। শীতে ত্বক সুস্থ এবং সুন্দর রাখতে হাইড্রেশন বেশি জরুরী। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ গ্লাস পানী করা উচিত।

এছাড়াও, শীতে পানি খুব দ্রুতগতিতে বাষ্পীভূত হয় যা ত্বকের জল বাহী করে দেয়। তাই শীতে ত্বকের হাইড্রেশন রাখার জন্য আপনি প্রতিদিন সব সময় পানি পান করতে হবে।

 ত্বকের যত্ন নিতে হলে ত্বকের সাথে মুখ্যতঃ যা সম্পর্কিত, সেটি হল ক্ষুধামন্দা পরিবেশন। শীতে ত্বক খুব সুস্থ থাকতে পারে না কারণ এই সময়ে ত্বক খুব সুস্থ হয়ে উঠতে পারে। এতে ত্বক সুস্থ এবং মোটামুটি ফ্রেশ রাখতে হলে প্রতিদিন স্বচ্ছ ও পরিষ্কার হাত দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করতে হবে।

গরমে ত্বকের যত্ন

গরমে ত্বকের যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সুস্থ রাখার জন্য কিছু পরামর্শ নিম্নলিখিতঃ
গরমে পানি খুব দ্রুতগতিতে বাষ্পীভূত হয় যা ত্বকের জল বাহী করে দেয়। তাই গরমে ত্বকের হাইড্রেশন রাখার জন্য আপনি প্রতিদিন সব সময় পানি পান করতে হবে এবং পর্যাপ্ত পানি পান করে ত্বকের যত্ন নিতে হবে।

ত্বকের যত্ন নিতে হলে সূর্যাস্ত পরে বা রাতে ত্বকের পরিষ্কারতা রক্ষা করতে হবে। গরমে ত্বক খুব সুস্থ হয়ে উঠতে পারে এবং তাই প্রতিদিন ত্বক পরিষ্কার করা উচিত।

আপনি একটি মাইল্ড ক্লিনজার ব্যবহার করতে পারেন যা ত্বকের মলিনতা সরিয়ে দেবে এবং ত্বক শুষে নেবে। সুযোগ থাকলে নাইট ক্রীম ব্যবহার করতে পারেন।
গরমে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সুষ্ট সান স্ক্রিন ব্যবহার করা। সান স্ক্রিন আপনার ত্বক সুরক্ষা করে রাখবে এবং সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে।

ঈদ ফ্যাশন

ঈদ একটি উৎসব যা মুসলিম সমাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই উৎসবে আপনি নিজেকে আরও আকর্ষণীয় ও সুন্দর করার জন্য নিম্নলিখিত ফ্যাশন টিপস ব্যবহার করতে পারেনঃ

পরিপূর্ণ শাড়ি বা সালোয়ার কামিজ একটি স্থাপন হিসাবে চলে। এই উৎসবে সম্পূর্ণ নতুন ও উজ্জ্বলতা একটি আবশ্যক অংশ। স্পর্কলিং এর সাথে সম্পূর্ণ নীল বা লাল শাড়ি অথবা পাস্তেল রঙের সালোয়ার কামিজ স্টাইলিশ হয়।

আপনি একটি সুন্দর ও সম্পূর্ণ স্থাপন হিসাবে ফ্লোরাল প্রিন্ট সালোয়ার কামিজ নিতে পারেন।

ফ্লোরাল প্রিন্ট একমন হলেও একটি সুন্দর স্টাইল হিসাবে পরিচিত। এটি আপনার স্টাইলে উজ্জ্বলতা এবং নতনত্ব যুক্ত করবে। এছাড়াও, আপনি ব্ল্যাক কালারের সালোয়ার কামিজ নিয়েও চলে যেতে পারেন। এটি আপনার উপস্থিতি সম্পূর্ণ সম্মানজনক ও স্টাইলিশ করবে।
একটি সুন্দর হাঁটুর জন্য আপনি সিল্ভার বা গোল্ডেন কালারের জেওয়েলারী নিয়ে চলে যেতে পারেন। আপনি হাথের ঘন্টি, নেকলেস, ব্রেসলেট এবং বালি নিয়ে আপনার স্টাইলকে আরও উজ্জ্বল করতে পারেন।

পোশাকের যত্ন

পোশাক সঠিকভাবে সংরক্ষিত রাখার জন্য কিছু পরামর্শ নিম্নলিখিতঃ
পোশাক পরিষ্কার রাখুন। প্রতিদিন পরিষ্কার করা উচিত না হলেও পোশাক পরিষ্কার রাখতে হলে নির্দিষ্ট সময়ে পরিষ্কার করা উচিত। 

কিছু পোশাক মেশিনে ধোয়া যায় এবং কিছু হাতে ধোয়া যায়। যেকোন পদ্ধতিতে পরিষ্কার করার জন্য সঠিক পরিষ্কার পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করা উচিত। পরিষ্কার করার পর পোশাকটি ভালো করে শুষতে হবে।

পোশাক সংরক্ষণের জন্য প্রতিদিন ব্যবহৃত পোশাকগুলি পরিষ্কার করা উচিত না। পর্যায়ক্রমে পরিষ্কার করা উচিত হবে।

কিছু পোশাক মেশিনে ধোয়া যায় এবং কিছু হাতে ধোয়া যায়। যেকোন পদ্ধতিতে পরিষ্কার করার জন্য সঠিক পরিষ্কার পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করা উচিত। পোশাক সংরক্ষণের জন্য একটি কেবিনেট বা পোশাক রাখার জন্য একটি এলমিরাহ ব্যবহার করা উচিত। পোশাক রাখার স্থানের তাপমাত্রা এবং আরওয়াতের মাত্রা সঠিক হতে হবে পোশাক রাখার জন্য কঠোর এবং শুরুতে সময় নেওয়া উচিত হবে, তারপর সেটি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা যাবে।

ছোট বাসা সাজানোর টিপসঃ

ছোট বাসা সাজানোর জন্য কিছু টিপস নিম্নলিখিত আলোচনা করা হলোঃ

১. সঠিক পরিকল্পনা করুনঃ প্রথমেই বাসার আকার এবং আপনার জন্য কতজন বাস করতে হবে সেটি বিবেচনায় নেওয়া উচিত। তারপরে নির্দিষ্ট স্থানে মেয়াদকালীন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগুলি নির্ধারণ করুন।

২. স্মার্ট স্টোরেজঃ ছোট বাসা সাজানোর জন্য স্মার্ট স্টোরেজ ব্যবহার করা উচিত। ছোট আকারের মেয়াদকালীন স্টোরেজ স্পেস উপযুক্তভাবে ব্যবহার করে বিভিন্ন পণ্য সংরক্ষণ করা যায়।

৩. সঠিক ফার্নিচার সিলেক্ট করুনঃ ছোট বাসায় উচ্চ দামের ফার্নিচার সরাসরি ব্যবহার করা উচিত নয়। আপনার বাসার আকার এবং স্থানে উপযুক্ত ফার্নিচার সিলেক্ট করুন। স্মার্ট ফার্নিচার ব্যবহার করা উচিত। যেমন হাংটিং শেলফ বা ফোল্ডিং টেবিল।
৪. মাল্টি-ফাংশনাল ব্যবস্থাপনাঃ ছোট বাসায় মাল্টি-ফাংশনাল ব্যবস্থাপনা ব্যবহার করা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, একটি সোফার উপরে স্টোরেজ স্পেস থাকতে পারে এবং একটি জুটি সোফা হিসেবে এবং একটি বিছানার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
৫.সঠিক লাইটিং ব্যবহার করুনঃ ছোট বাসায় সঠিক লাইটিং ব্যবহার করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

হিজাবে অনন্য নারী-

হিজাব বলতে বুঝানো হয় একটি পরিচ্ছন্নতার আদর্শ যা মুসলিম মহিলাদের ধারণ করতে হয়। হিজাব সাধারণত একটি পরিচ্ছন্নতার প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয় যা মহিলাদের শরীর, মুখমন্ডল, ও স্বাভাবিকভাবে উপস্থিত প্রকাশযোগ্য অংশগুলি ঢেকে রাখা।

এটি ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন ধর্মগুলির মধ্যে বিভিন্ন অর্থ ও প্রয়োজনীয়তা অনুসারে বিভক্ত হতে পারে।

হিজাব একটি প্রতীক্ষিত আচার যার মাধ্যমে মুসলিম নারী তাদের আইমানিকতা, সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় অবদানের প্রতীক প্রদর্শন করে। হিজাবের মধ্যে সাধারণত একটি পর্দা থাকে যা শরীরের বিভিন্ন অংশগুলি ঢেকে রাখে, যেমন মাথা, চুল, চোখ, পিঠ ইত্যাদি। এছাড়াও, বিভিন্ন মহিলার পরিধানের ধরন ও স্টাইল বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং এলাকার অনুযায়ী পরিবর্তন করে থাকে।

হিজাব ব্যক্তিগত এবং দায়িত্বশীল একটি সিদ্ধান্ত যা একটি মুসলিম নারী নিত্যদিনের জীবনে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।

হিজাব কিভাবে মহিলাদের স্বাধীনতা ও সুরক্ষা বাড়ায়?

হিজাব মহিলাদের স্বাধীনতা ও সুরক্ষা বাড়াতে একটি পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। একটি মুসলিম নারী যখন হিজাব ধারণ করে, তখন তিনি নিম্নলিখিত উপকার পায়ঃ

আত্মসম্মান এবং স্বাধীনতাঃ হিজাবের মাধ্যমে মুসলিম নারী তাদের আত্মসম্মান বজায় রেখে থাকেন। নিজেদের ধর্মীয় আচার, মর্যাদা এবং নিজেদের মান ও অস্তিত্বকে সম্পূর্ণরূপে সংকেত করেন। এটি তাদের সামর্থ্য ও নিজেদের মধ্যে নিজেকে বিশ্বাস করতে সহায়তা করে।

সামাজিক সুরক্ষাঃ হিজাব মুসলিম নারীদের সামাজিক সুরক্ষা প্রদান করে। হিজাবের মাধ্যমে তাদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষা হয় এবং সে অনুযায়ী তাদের সম্মান বৃদ্ধি পায়। হিজাব মহিলাদের শরীরের পর্যাপ্ত অংশ ঢেকে রাখার ফলে তারা শারীরিক শিক্ষা ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও সুরক্ষা পেতে পারেন। এছাড়াও, হিজাব তাদের সংসারিক ও পেশাদার অবদানকে সুরক্ষা করে এবং অপরিপূর্ণ মনোযোগ থেকে মুক্তি দেয়।

ব্যক্তিগত নিরাপত্তাঃ হিজাব মহিলাদের নিজেদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রদান করে। এটি তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশগুলি ঢেকে রাখে এবং তাদের সংস্কৃতি, আদর্শ এবং মর্যাদা রক্ষা করে। এটি মহিলাদের চিন্তা, মনোযোগ এবং উচ্ছ্বসিততা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

এইভাবে, হিজাব মহিলাদের স্বাধীনতা ও সুরক্ষা বাড়াতে সহায়তা করতে পারে। হিজাব একটি মহিলাকে স্বাধীনতা ও সুরক্ষা বাড়াতে অবদান রাখতে পারে তবে এটি মাত্রই একটি পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হবে।

হিজাব কেন মুসলিম মহিলাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়?

হিজাব মুসলিম মহিলাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয় কারণ এটি ধর্মীয় মান ও আদর্শের একটি প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। মুসলিম ধর্মে হিজাবের মাধ্যমে মহিলাদের সংস্কৃতি, আদর্শ এবং মর্যাদা রক্ষা করা হয়। নিম্নলিখিত কিছু মূল কারণগুলি উল্লেখ করা হলো:

ধর্মীয় আদেশঃ হিজাব মুসলিম মহিলাদের জন্য আল্লাহর আদেশ হিসাবে বিবেচিত হয়। কুরআনে ও হাদিসে মুসলিম মহিলাদের আদেশ করা হয় যে তারা হিজাব পরে থাকবেন এবং নিজেদের সৌন্দর্য এবং গোপনীয়তা রক্ষা করবেন। এটি তাদের ধর্মীয় মান-মর্যাদা পালনের একটি মাধ্যম হিসেবে গণ্য করা হয়।

শরীরিক ও মানসিক শান্তিঃ হিজাবের মাধ্যমে মুসলিম মহিলাদের শরীরিক ও মানসিক শান্তি প্রদান করা হয়। মহিলার সৌন্দর্য ও গোপনীয়তা পর্যাপ্ত মাত্রায় রক্ষা করে সম্ভবতঃ নিজের শরীরের প্রকাশ এবং অপরকে আকৃষ্ট করার অপরিপূর্ণ চেষ্টা থেকে মুক্তি দেয়। এটি মহিলাদের শান্তি, আনন্দ এবং মনোযোগ বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।

সামক্ষিক মনিয়ে থাকাঃ হিজাব মুসলিম মহিলাদের চরিত্র ও সততার প্রতীক হিসেবে কাজ করে এবং তাদের সম্মান ও মর্যাদা রক্ষা হয়। মানুষের মধ্যে সুন্দরতা ও আকর্ষণের প্রশ্ন উঠে যেতে পারে, হিজাবের মাধ্যমে মহিলার গোপনীয়তা রক্ষা করে এবং তার চরিত্র ও সম্মান বজায় থাকে।

এছাড়াও, হিজাব মুসলিম মহিলাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবেশে স্বাধীনতা এবং সমমান প্রদান করতে সাহায্য করে। মুসলিম মহিলারা হিজাব পরিধান করে স্বাধীনতা ও পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে পারেন এবং তাদের ধর্মীয় ও সামাজিক অধিকারগুলি প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করে। এটি তাদের বিচারধারা ও মতামত ব্যক্ত করার স্বাধীনতা প্রদান করে এবং সাহায্য করে তাদের একটি অগ্রগতি সমাজের মধ্যে উন্নতি সাধন করতে।

সর্বশেষে, হিজাব মুসলিম মহিলাদের ধর্মীয় আদর্শ ও সাধারণ ইসলামী সম্প্রদায়ের অংশ হিসাবে বিবেচিত হয়। এটি তাদের ইসলামিক আচরণ, উপাস্য ও সাধারণ লাইফস্টাইল এর একটি অংশ হিসাবে অপরিহার্য হয়।

ঈদের দিনে হেয়ার স্টাইলিং কেমন হওয়া উচিত ?

ঈদ দিন হেয়ার স্টাইলিং কেমন করা উচিত তা ব্যক্তির স্বাদ, পছন্দ এবং সাম্প্রতিক ফ্যাশন ট্রেন্ডের উপর নির্ভর করে। তবে কিছু কার্যকরী পরামর্শ নিম্নলিখিতগুলি মেনে চললে ভাল হতে পারেঃ

স্টাইল ও ড্রেসঃ প্রথমেই, একটি সুন্দর ও উপযুক্ত ড্রেস নির্বাচন করুন। সাম্প্রতিক ফ্যাশন ট্রেন্ডের মধ্যে থেকে ইচ্ছামত ও প্রাসঙ্গিক একটি ড্রেস পছন্দ করতে পারেন। এটি আপনার শারীরিক গঠন এবং স্টাইলের সঙ্গে মিলে যাওয়ার জন্য উপযুক্ত হওয়া উচিত।

হেয়ারস্টাইলঃ ঈদের দিনে অবশ্যই হেয়ার স্টাইলিং করতে পারেন। এটি আপনার উপযুক্ত হেয়ারস্টাইল নির্বাচন করা উচিত। আপনি হেয়ার স্টাইলিস্টের সাহায্য নিতে পারেন বা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ইন্টারনেট থেকে আপনার পছন্দের শৈলী ও টিউটোরিয়াল দেখে নিতে পারেন।

মেকআপঃ স্টাইলিং করার পূর্বে মেকআপ করা উচিত। আপনি ইচ্ছামত মেকআপ করতে পারেন বা মেকআপ আর্টিস্টের সাহায্য নিতে পারেন। মেকআপ নির্বাচন করার সময় আপনার ড্রেস এবং হেয়ারস্টাইলের সঙ্গে মিল থাকতে হবে।

শীতে পায়ের যত্ন নেবো কিভাবে ?

শীতে পায়ের যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি আপনার পা সুরক্ষিত রাখতে পারেন এবং অসুস্থতা কমাতে পারেন। একটি কয়েকটি প্রাথমিক কর্মপরিকল্পনা নিম্নলিখিতঃ

উপযুক্ত জুতার ব্যবহারঃ শীতে পা ঠান্ডা হতে পারে এবং সংক্রমণের জন্য সহজ হতে পারে, তাই আপনাকে উপযুক্ত জুতা পরিধান করতে হবে। জুতার উপর মজবুত সোল থাকা উচিত যাতে আপনার পা ঠান্ডা হয়না এবং স্থিরতা বজায় রাখা যায়। যদি প্রয়োজন হয় তবে আপনি সোলের উপর একটি আটকানো প্যাড ব্যবহার করতে পারেন যা পায়ের তাপমাত্রা বজায় রাখবে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করবে।

পা সুষম রাখুনঃ স্থিরতা এবং বাঁচানোর জন্য আপনাকে ঠান্ডা উপস্থাপন করতে হবে। এটা আপনাকে পাঁচ মিনিটের মধ্যে পাঁচ মিনিট বা তার বেশি সময় ধরে বসার ওপর উপস্থাপন করতে হবে। এটা আপনার পায়ের নিরামিষতা বজায় রাখবে এবং তাপমাত্রা কমাবে।

পায়ের জন্য প্রয়োজনে গরম পানি ব্যবহার করুনঃ শীতে পা ঠান্ডা হলে আপনি পা গরম রাখতে গরম পানি ব্যবহার করতে পারেন।

পায়ের পরিচর্যাঃ নিয়মিত পায়ের পরিচর্যা করা প্রয়োজনীয় যাতে পা সুরক্ষিত থাকে। প্রতিদিন স্নান করার পর পা ভালোভাবে শুষে নিন এবং ভালোভাবে মসৃণ করুন। পায়ের চামড়ার ক্ষেত্রে সুন্দর পরিষ্কারতা রাখতে পাওয়া যায় যেটার মাধ্যমে পায়ের চামড়া ভালোভাবে সুরক্ষিত থাকে। যদি প্রয়োজন হয়, তবে আপনি পাঁচ মিনিটের জন্য পায়ের মাসসাজ করতে পারেন, যা পায়ে উষ্ণতা এবং সুষমতা যুক্ত করবে।

পায়ে শীতল পদার্থের ব্যবহারঃ পায়ে ঠান্ডা বোধ হলে আপনি পায়ের নিচে শীতল পদার্থ ব্যবহার করতে পারেন, যেমন শীতল পাথর বা শীতল পানি। এটা আপনার পায়ে তাপমাত্রা কমাবে এবং সুখনো অনুভূতি দেবে।

পায়ের নিরামিষতা বজায় রাখাঃ শীতে পায়ের নিরামিষতা বজায় রাখতে নিশ্চিত হওয়ার জন্য আপনি সবসময় শুস্ক পোশাক পরাতে পারেন। এটা পায়ের তাপমাত্রা বজায় রাখবে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি কমাবে।

এছাড়াও, আপনার পা ঠান্ডা থাকলে আপনি প্রশাসকীয় স্বাস্থ্য দেখে নিতে পারেন যাতে আপনি কোনো অসুস্থতা থেকে দ্রুত মুক্তি পান।

সেভারস হল হলো একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি সরাসরি যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা,কোরিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, পোল্যান্ড ইত্যাদি দেশ থেকে আমদানি করা সমস্ত প্রয়োজনীয় পণ্য আপনার দোরগোড়ায় খুঁজে পেতে পারেন।

Useful Links

Office Address

Store 58, Ground Floor, SKS Tower,7 VIP Road, Mohakhali, Dhaka 1206
Mob:01300535353 Tel:01300545454 savershallltd@gmail.com

Our Map Location

Copyright©2023. Savers Hall. All Rights Reserved.