ব্যায়াম

ওজন কমাতে ব্যায়াম

ওজন কমাতে ব্যায়াম খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ব্যায়াম করা না হলে ওজন কমানো খুবই কঠিন হতে পারে। ব্যায়াম করা শরীরের প্রতিটি অংশকে সঠিকভাবে স্থির করে রাখে এবং ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে।
ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরের ক্ষতিকর কাজ করে প্রোটিন হ্রাস করা যায়, যেমন স্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা, একটি ব্যস্ত জীবন-যাপনে শরীরের স্ট্রেস লেভেল কমিয়ে দেয়া ইত্যাদি। ব্যায়াম করা শরীরের প্রতিটি অংশের মধ্যে প্রবেশ করে এবং শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে সহজ করে। সাধারণত ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীর ক্ষতিকর কাজ করে প্রোটিন হ্রাস করা যায় এবং তাপমাত্রা বাড়িয়ে ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে সহজ করে।
ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরের অধিকাংশ শর্তসাপেক্ষ প্রক্রিয়া সঠিকভাবে কাজ করে ওজন কমানো সম্ভব হয়।

 ব্যায়াম করার মাধ্যমে শরীরের ফ্যাট কমে যায়, যা ওজন কমানোর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও ব্যায়াম করা শরীরের মেটাবলিজম বা শরীরের উপস্থিত ক্যালোরি পুড়ে দেয়া যায়, যা ওজন কমানোর জন্য সহায়তা করে।

ত্বকের লাবণ্যর জন্য ব্যায়াম

ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখার জন্য ব্যায়াম করা উপকারী হতে পারে। ব্যায়াম করা ত্বকের প্রতিরক্ষা বাড়িয়ে দেয় এবং ত্বক স্বাস্থ্যকর হয়ে ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখার জন্য সাহায্য করে। ব্যায়ামের মাধ্যমে নিয়মিত শ্বাসপ্রশ্বাস হচ্ছে যা ত্বকের উপর একটি শীতল প্রভাব ফেলে এবং ত্বকের অধিক রক্তসঞ্চালন হয়।

এছাড়াও ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরে প্রস্তুতি তৈরি হয় যা ত্বক স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও, ব্যায়াম করা থেকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে পারেন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করতে পারেন যা ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

সংক্ষেপে ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে ব্যায়াম করা উপকারী হতে পারে কারণ এটি ত্বকের প্রতিরক্ষা বাড়িয়ে দেয় এবং ত্বক স্বাস্থ্যকর হয়ে ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখার জন্য সাহায্য করে।

এছাড়াও, ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরে প্রস্তুতি তৈরি হয় যা ত্বক স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করে। তাই ব্যায়াম করে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা উচিত এবং ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখার জন্য এটি একটি উপকারী পদক্ষেপ হতে পারে।

প্রসব পরবর্তী ব্যায়াম

প্রসব পরবর্তী ব্যায়াম হল মাতৃত্বের পর প্রসবকালীন মায়েদের জন্য উপযোগী ব্যায়াম। প্রসব পরবর্তী ব্যায়ামের মাধ্যমে মায়ের শরীরের প্রতিরক্ষা ও পুনরুদ্ধার করা হয়। এই ব্যায়ামগুলো করতে মায়েদের প্রথমে হস্ত ও পা সম্পূর্ণ শান্ত রাখতে হয়। তারপর দেহের প্রতিটি অংশ বিভিন্ন ভাবে ব্যায়াম করা হয়।
কিছু প্রসব পরবর্তী ব্যায়ামের উদাহরণ হলঃ
১। শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যায়ামঃ সম্পূর্ণ শান্ত হতে হবে এবং নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস করতে হবে। প্রসবের দিনে এই ব্যায়ামটি খুব উপকারী হয়।
২। কোনো পদস্থ অবস্থায় কুঁজো না দিয়ে শুল্ক ব্যায়ামঃ হাত ও পা সম্পূর্ণ শান্ত হতে হবে। এরপর আপনার উপরে উঠে একটি ঘন্টা নিশ্চিত করে হাত দিয়ে বা পা দিয়ে ব্যায়াম করতে হবে।
৩। পেশী সংকোচন ও স্থিরতা ব্যায়ামঃ এই ব্যায়ামটি প্রসব পরবর্তী মায়েদের জন্য খুব উপকারী। এটি প্রসবের পর মায়ের পেশীগুলো সংকোচন থেকে মুক্ত করে দেয় এবং শরীরের স্থিরতা বৃদ্ধি করে। পেশী সংকোচন ও স্থিরতা ব্যায়াম করতে হলে, সম্পূর্ণ শান্ত হতে হবে এবং আপনার হাত ও পা সম্পূর্ণ শুল্কে একটি সংকোচন এবং বিস্তার করতে হবে।

৪। পাশ্চাত্য ব্যায়ামঃ এই ব্যায়ামটি প্রসবের পর মায়েদের কাজে লাভ হয়। এটি মায়েদের পা ও পিঠের পেশীগুলো সংকোচন থেকে মুক্ত করে দেয় এবং পাঁচকে সম্পূর্ণ সংকোচন থেকে মুক্ত করে দেয়।

সকালে নিয়মিত হাঁটা

সকালে নিয়মিত হাঁটার প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি রয়েছে। নিয়মিত হাঁটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ। যেমন সকালে হাঁটা করলে নিম্নলিখিত কিছু উপকার হয়ঃ

১। মনস্তত্ত্বক স্বাস্থ্যেরদিকে সকালে হাঁটা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ। নিয়মিতভাবে সকালে হাঁটা করলে মনস্তত্ত্বক তন্দ্রাবিষদি কমে যায়, মনের চিন্তাগুলো সামান্য হয়ে যায়।
২। শারীরিক স্বাস্থ্যের দিকে সকালে হাঁটা খুবই উপকারী। হাঁটা শরীরের প্রতিটিঅংশকে চালু রাখে এবং নিয়মিত হাঁটা করলে শরীরের ক্ষমতা ও সামথ্য বৃদ্ধি করে।
৩। সকালে হাঁটা নিয়মিত মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে সাহায্য করে।

সকালে হাঁটার আরও কিছু উপকারিতা হলঃ

১। হাঁটা করা শারীরিক সম্পর্কে সম্পূর্ণ চর্চার সুযোগ দেয়। নিয়মিত হাঁটা করলে শরীরের স্বাস্থ্য উন্নয়ন হয়। এটি মানসিক চিন্তাগুলো কমানোর মাধ্যম হিসেবে কাজকরে এবং মানসিক দুর্বলতা ও নিরাপত্তা বৃদ্ধি করে।
২। সকালে হাঁটা করা শরীরের প্রতিরক্ষার ব্যবস্থা করে। এটি রক্ত চাপ ও রক্তের চলাচলের সমস্যার জন্য খুব ভালো।
৩। সকালে হাঁটাকরা মানসিক ও শারীরিক দুইটি সমস্যার জন্যই উপকারী। হাঁটা শরীরের প্রতিটি অংশকে চালু রাখে এবং শরীরের স্বাস্থ্যকে উন্নয়ন করে।
৪। সকালে হাঁটার মাধ্যমে ওজন কমানো সম্ভব। নিয়মিতভাবে হাঁটা করলে ক্যালোরি ব্যয় হয় এবং ওজন কমানো সম্ভব হয়।
৫। সকালে হাঁটা করা শরীর ও মন দুইটির সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন করে।

যোগব্যায়াম

যোগাসন বা যোগব্যায়াম মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে খুবই উপকারী। নিয়মিত যোগাসন করা মানসিক এবং শারীরিক সমস্যার জন্য সমাধান হিসেবে কাজ করে। যেমন নিম্নলিখিত উপকারিতা উল্লেখ করা যায়ঃ
১। মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নয়ন করেঃ যোগাসন করা মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নয়ন করে এবং মানসিক তন্দ্রাবিষদি, উদ্বেগ এবং চিন্তাগুলো কমানোর মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
২। শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন করেঃ যোগাসন করা শারীরিক স্বাস্থ্যকে উন্নয়ন করে এবং শরীরের চাপ, রক্তচাপ এবং হৃদয়ের কাজক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। যোগাসন করা শরীরের দৌর্বল্য ও চাপ কমানোর মাধ্যম হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের ফিটনেস ও সামথ্য বৃদ্ধি পায়।

৩। অস্থি এবং মাংসপেশী স্বাস্থ্যের উন্নয়ন করেঃ যোগাসন করা অস্থি এবং মাংসপেশী স্বাস্থ্যের উন্নয়নে খুবই উপকারী। যোগাসন করা একটি প্রকার শারীরিক চর্যাপদক যা অস্থি এবং মাংসপেশী স্বাস্থ্যকে উন্নয়ন করে এবং শরীরের ফিটনেস ও সামথ্য বৃদ্ধি পায়।
৪। শ্বাসকল্যাণ বৃদ্ধি করেঃ প্রাণায়াম যোগাসন করা শ্বাসকল্যাণ বৃদ্ধি করে এবং শ্বাসকল্যাণ ও শ্বাসপ্রশ্বাসের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৫। স্বাস্থ্যকে সম্পূর্ণভাবে উন্নয়ন করেঃ যোগাসন করা শারীরিক চর্যাপদক যা শরীরের প্রতিটি অংশকে সমতল চর্যার মতো পরিবর্তন করে এবং সামথ্য, ফিটনেস ও স্বাস্থ্যকে সম্পূর্ণভাবে উন্নয়ন করে। নিয়মিত যোগাসন করা শরীরের নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায় এবং অনেক রোগের ঝুঁকি কমে যায।
এছাড়াও, যোগাসন করা আপনাকে শারীরিক ক্ষমতা এবং লম্বা বৃদ্ধি করে। এটি আপনাকে সঠিক রকমের শ্বাসপ্রশ্বাস করতে শিখায় এবং শরীরের বিভিন্ন অংশগুলির সম্পূর্ণ ডেভেলপমেন্ট করে তুলে ধরে।

কার্ডিও ব্যায়াম

কার্ডিও ব্যায়াম হল ঐ ধরনের শারীরিক ব্যায়াম যার মাধ্যমে হৃদয়ের কাজক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এই ধরনের ব্যায়াম করা হলে হৃদয়ে পাহাড় বা পাল্স রেট উন্নয়ন হয়, যা হৃদয়ের স্বাস্থ্যকে উন্নয়ন করে এবং শরীরের বৈশিষ্ট্যগুলি উন্নয়ন করে।

কার্ডিও ব্যায়ামের উদাহরণ হতে পারে চলাচল, সাইকেল, জগিং, স্কোয়াশ, টেনিস, বাস্কেটবল, ফুটবল, স্কেটিং ইত্যাদি। এই ব্যায়ামগুলি হৃদয়ের কাজক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং প্রতিদিনের জীবনযাপনের শারীরিক চাপে দমন করে। এছাড়াও, এই ধরনের ব্যায়াম শরীরের আন্দোলনশীলতা বা মেটাবলিজরেট বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে পাচনশক্তি বা ক্যালরি বার্ন করে এবং শরীরের পাশাপাশি কোষ পরিবর্তন করে।

কার্ডিও ব্যায়াম করা প্রতিদিনের জীবনযাপনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরের মেটাবলিজম বা পাচনশক্তি বা ক্যালরি বার্ন রেট বৃদ্ধি পাওয়ার মাধ্যমে ওজন কমানোরএকটি কার্যকর উপায় হিসেবে বিবেচনায় নেওয়া হয়ে থাকে। এছাড়াও, কার্ডিও ব্যায়াম করা কোন লাভ না পেলেও, এর কোন ক্ষতি নেই। তবে, কার্ডিও ব্যায়ামের প্রভাবশালী ফলাফল পাওয়া যেতে হলে এটি নিয়মিত ও সঠিকভাবে অনুশীলন করা উচিত।

ব্যায়াম করার পর ফেসওয়াশ ও ফেসিয়াল ক্লিনজার ব্যবহার করা যাবে কি ?

ব্যায়াম করার পর ফেসওয়াশ ও ফেসিয়াল ক্লিনজার ব্যবহার করা যাবে কি ?

হ্যাঁ, ব্যায়াম করার পরে ফেসওয়াশ ও ফেসিয়াল ক্লিনজার ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যায়াম করার পরে ত্বক খুবই গরম হয়ে থাকে এবং পশ্চাদহাতে স্বেচ্ছাসেবকরা সর্দিমাত্রার কারণে ত্বকের ময়লা ও ত্বকের তেল বের হয়ে যায়। এই কারণে ব্যায়াম করার পরে ফেসওয়াশ ব্যবহার করে ত্বকের ময়লা ও তেল সাফ করা যেতে পারে। ফেসিয়াল ক্লিনজার ব্যবহার করে পরিষ্কার ও শুষ্ক ত্বক পেতে পারেন।
 
 

তবে আপনার ত্বকের ধরন এবং স্বাস্থ্যস্থিতি দেখে নির্দিষ্ট পণ্য বেছে নিতে হবে। যদি আপনার ত্বক সেন্সিটিভ হয় তবে ফেসওয়াশ এবং ফেসিয়াল ক্লিনজার ব্যবহার করতে আগ্রহী হলে আগে একটি ছোট্ট একটি অংশে টেস্ট করে দেখতে হবে যেন কোন বিষদার প্রতিক্রিয়া না হয়। আর ব্যায়াম করার পরে ত্বকে পরিষ্কার করার জন্য একটি মাইক্রোফাইবার দিয়ে মালিশ করা উত্তম হয়।

ব্যায়াম করার পর ময়েশ্চারাইজার এবং টোনার ব্যবহার করা যাবে কি ?

হ্যাঁ, ব্যায়াম করার পরে আপনি মইস্চারাইজার এবং টোনার ব্যবহার করতে পারেন। ব্যায়াম করার পরে আপনার শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে পারে এবং তাপমাত্রা বাড়ার ফলে আপনার ত্বক শুষ্ক হতে পারে। এছাড়াও ব্যবহার করা হয় একটি স্পেশালিস্ট টোনার যা আপনার ত্বকের উপর রক্ষার কাজ করবে এবং ত্বককে পরিষ্কার এবং সম্মত করবে।

আপনার ফেস পরিষ্কার করার জন্য মইস্চারাইজার ব্যবহার করলে আপনার ত্বক হালকা ও উজ্জ্বল হবে এবং ত্বকের সাথে সাথে পর্যাপ্ত পুরস্কার পাওয়া যাবে। সাধারণত মইস্চারাইজারের বৈশিষ্ট্য হলো ত্বকের শুষ্কতা দূর করা এবং ত্বকের তরলতা বাড়ানো।

তবে ব্যবহার করার আগে সঠিক ফেস ওয়াশ করা ও উপযুক্ত মইস্চারাইজার এবং টোনার চয়ন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ফেস ওয়াশ করার পরে আপনি মইস্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন এবং এরপর টোনার ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার ত্বকের উপর নেমকা মাইক্রোবিয়াল ব্যালেন্স ফেরত দিবে এবং আপনার ত্বক একটি উজ্জ্বল, পরিষ্কার এবং সম্মত অবস্থায় পরিষ্কারহয়ে যাবে। তবে মনে রাখবেন যে এই পণ্যগুলি শুধুমাত্র ত্বকের সাথে সম্পর্কিত বিষয়ে কাজ করে এবং এগুলি সম্পূর্ণ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত।

স্বাস্থ্যকর এবং সুন্দর ত্বক প্রাপ্তির জন্য ব্যায়াম এবং ত্বক যত্ন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্যায়াম করার পরে মইস্চারাইজার এবং টোনার ব্যবহার করা একটি সম্ভাব্য পদক্ষেপ।

মইস্চারাইজার ব্যবহার করা হলে ত্বকের উপর মাইক্রোবিয়াল ব্যালেন্স ফেরত দেওয়া হয় যা ত্বকের সম্পূর্ণ পরিস্কারতা নিশ্চিত করে। 

টোনার ব্যবহার করা হলে ত্বকের উপর রক্ষার কাজ করে এবং ত্বককে সম্মত এবং উজ্জ্বল করে। টোনারের ব্যবহার করার জন্য সাধারণত একটি কটন প্যাড অথবা কাপড়ের গোলাপ ব্যবহার করা হয়।

Order Now at Savers Hall

সেভারস হল হলো একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি সরাসরি যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা,কোরিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, পোল্যান্ড ইত্যাদি দেশ থেকে আমদানি করা সমস্ত প্রয়োজনীয় পণ্য আপনার দোরগোড়ায় খুঁজে পেতে পারেন।

Useful Links

Office Address

Our Map Location

Copyright©2023. Savers Hall. All Rights Reserved.